how-to-income-from-facebook-youtube

ফেসবুক ও ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়

বর্তমানে তরুণদের আয় করার জনপ্রিয় উৎস হচ্ছে অনলাইন প্লাটফর্ম। সবচেয়ে সহজ ও স্থায়ী প্ল্যাটফর্মের অন্যতম হচ্ছে ফেসবুক ও ইউটিউব। 

 কিভাবে সম্ভব

                          ১. জিমেইল ব্যবহার করে ফেসবুক পেজ এবং ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে

                          ২. চ্যানেলে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে

                          ৩. বছরে ৪০০০ ঘন্টা দেখার রেকর্ড বা ভিডিওর অন্তত ১ মিনিট দেখার রেকর্ড থাকতে হবে

                          ৪. ফেসবুক পেইজে অন্তত ১০ হাজার ফলোয়ার এবং ভিডিওগুলোতে মাসে ৩ লাখ মিনিট ভিউ থাকতে হবে

                          ৫. অ্যাকাউন্ট মনিটাইজেশন করতে হবে

সাম্প্রতিককালে এই দুটি প্লাটফর্ম হচ্ছে বেকারত্বের সঙ্গী। নিজের তৈরি নতুন নতুন কনটেন্ট দিয়ে অসংখ্য মানুষ পেশাদার ভাবে এই প্লাটফর্মগুলো থেকে লক্ষাধিক আয় করে যাচ্ছে। কিছু নীতিমালা রয়েছে যা মান্য করে নিয়মিত কন্টেন্ট পাবলিশ করতে হবে এবং কমেন্টস এর উত্তর দিতে হবে। সেই সঙ্গে ভিডিওগুলো হতে হবে পরিষ্কার সাউন্ডের, এডিটিং ভালো হতে হবে এবং টাইটেল সুন্দর হতে হবে। তাহলে দ্রুত কনটেন্টগুলো উপরের দিকে উঠবে এবং আয় এর মান বাড়বে।

 অনলাইনে আয় করার সুবিধা- অসুবিধা দুটোই রয়েছে। সুবিধা হচ্ছে নতুন নতুন কনটেন্ট দেখাতে পারলে আয় এর দিক ভালো হবে। যত ভিউজ বাড়বে তত আয় বাড়বে।

অন্যদিকে অসুবিধা হচ্ছে যদি কন্টেন্ট কপিরাইট নিয়ে প্রশ্ন ওঠে তবে চ্যানেলটি বা পেজটি বাতিল হয়ে যেতে পারে। যদিও কনটেন্ট তৈরির বিষয়ে দেশে এখনো কোনো নিয়ম কানুন নেই তবে আইন বিরোধী কিছু করা হলে তার জন্যে সমস্যায় করতে হবে।

নিজের পেইজের বিজ্ঞাপন দিয়ে বিভিন্ন গ্রুপে শেয়ারের মাধ্যমে লাইক বা ভিউস এর জনপ্রিয়তা বাড়ানো যায়। এইভাবে যত বেশি ভিউজ বা বেশি করে ভিডিও দেখবে তত আয় এর মান বাড়বে।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *